০৮:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজীপুরে আসামির গাড়ি থানা হেফাজতে না দিয়ে অপব্যবহারের অভিযোগ রাইটারে বিরুদ্ধে

গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদর থানার রাইটার তুহিন মিয়ার গাড়ি গায়েব করার তথ্য প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও গাড়িটি থানায় হস্তান্তর না করে নিজের মত করে ব্যবহার করছেন। গণমাধ্যমের কাছে গাড়িটি তার কাছে আছেন বলার পরেও গাড়ির বিষয়টি এড়িয়ে যায় তুহিন মিয়া। আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি তুহিন মিয়া গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদর থানায় থাকেন।
আমরা আও জানতে পারি মাদক কারবারি সাগরের অভিভাবক আলামিন ও রতন মিয়ার কে মিথ্যে মামলা দিবে বলে ভয়-ভীতি দেখান সদর থানার তুহিন মিয়া।আমরা আরও জানতে পারি মাদক ব্যবসায়ী সাগরের মামলার সাথে সদর থানার কোন সম্পর্ক নেই।
সে সদর থানায় থাকলেও স্পেশাল ব্রাঞ্চের দারাই সাবার এলাকা থেকে একটা টিমে নে এই কাজটি করেছেন রাইটার তুহিন মিয়া।আমরা রাষ্ট্রের নাগরিক রাষ্ট্রবিরোধী মাদক মামলার জব্দকৃত গাড়িটি তুহিনের নিজ দায়িত্বে এখনও রয়েছেন।আমরা রাষ্ট্রের অভিভাবক দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি তুহিন এর কাছে থাকা জিক্সার মটর সাইকেলটি সুনির্দিষ্ট কাগজের মালিক তদন্ত করে না পেলে,গাড়িটি কোথায় আছেন তা সুষ্ঠু তদন্ত করে বের করে রাষ্ট্রবিরোধী মাদক মামলায় জব্দ দেখানো হোক।আর রাষ্ট্রবিরোধী মামলার গাড়িটি যারা নিখোঁজ করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করুন।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের একদিন জাতির কাছে জবাব দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

গাজীপুরে আসামির গাড়ি থানা হেফাজতে না দিয়ে অপব্যবহারের অভিযোগ রাইটারে বিরুদ্ধে

প্রকাশ : ১০:২১:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩

গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদর থানার রাইটার তুহিন মিয়ার গাড়ি গায়েব করার তথ্য প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও গাড়িটি থানায় হস্তান্তর না করে নিজের মত করে ব্যবহার করছেন। গণমাধ্যমের কাছে গাড়িটি তার কাছে আছেন বলার পরেও গাড়ির বিষয়টি এড়িয়ে যায় তুহিন মিয়া। আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি তুহিন মিয়া গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদর থানায় থাকেন।
আমরা আও জানতে পারি মাদক কারবারি সাগরের অভিভাবক আলামিন ও রতন মিয়ার কে মিথ্যে মামলা দিবে বলে ভয়-ভীতি দেখান সদর থানার তুহিন মিয়া।আমরা আরও জানতে পারি মাদক ব্যবসায়ী সাগরের মামলার সাথে সদর থানার কোন সম্পর্ক নেই।
সে সদর থানায় থাকলেও স্পেশাল ব্রাঞ্চের দারাই সাবার এলাকা থেকে একটা টিমে নে এই কাজটি করেছেন রাইটার তুহিন মিয়া।আমরা রাষ্ট্রের নাগরিক রাষ্ট্রবিরোধী মাদক মামলার জব্দকৃত গাড়িটি তুহিনের নিজ দায়িত্বে এখনও রয়েছেন।আমরা রাষ্ট্রের অভিভাবক দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি তুহিন এর কাছে থাকা জিক্সার মটর সাইকেলটি সুনির্দিষ্ট কাগজের মালিক তদন্ত করে না পেলে,গাড়িটি কোথায় আছেন তা সুষ্ঠু তদন্ত করে বের করে রাষ্ট্রবিরোধী মাদক মামলায় জব্দ দেখানো হোক।আর রাষ্ট্রবিরোধী মামলার গাড়িটি যারা নিখোঁজ করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করুন।