০৯:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪, ১০ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শহীদ মিনার ফটোসেশনের জায়গা না : হিরো আলম

আজ একুশে ফেব্রুয়ারি। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনার উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়েছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ার আলোচিত মুখ হিরো আলম। ফুল দেওয়া শেষে তিনি গণমাধ্যমকে জানান, ‘আজকে আমি প্রথম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিলাম। এর আগে বগুড়ায় দিয়েছিলাম, কিন্তু ঢাকায় আজই প্রথম। কিন্তু এখানে ফুল দেওয়ার পরিবেশ আগের মতো নেই। আজকে যে পরিবেশ, এটা লোক দেখানো। এগুলোকে ফুল দেওয়া বলে না।
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে ফুল দিতে এসে স্লোগান দিচ্ছে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন। এখানে এসব স্লোগান চলে না। এখানে এসে শহীদদের কথা বলবে, রাজনীতির কথা কেন! আবার অনেকেই ফুল দিতে এসে ফটোসেশন করছে। এটা তো ফটোসেশনের জায়গা না।
সবশেষ বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়েছেন হিরো আলম। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা শেষে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে মহাজোটের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেনের কাছে মাত্র ৮৩৪ ভোটে পরাজিত হন তিনি।
রাজনীতিতে যুক্ত থাকা প্রসঙ্গে হিরো আলমের ভাষ্য, ‘এখন আমি রাজনীতি নিয়েই ব্যস্ত আছি। দেশের জন্য কাজ করতে চাই। যেহেতু দেশের লোক ভালোবাসা দিয়েছে, এজন্য তাদের পাশে থাকতে চাই।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের একদিন জাতির কাছে জবাব দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

শহীদ মিনার ফটোসেশনের জায়গা না : হিরো আলম

প্রকাশ : ০৩:১১:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আজ একুশে ফেব্রুয়ারি। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনার উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়েছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ার আলোচিত মুখ হিরো আলম। ফুল দেওয়া শেষে তিনি গণমাধ্যমকে জানান, ‘আজকে আমি প্রথম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিলাম। এর আগে বগুড়ায় দিয়েছিলাম, কিন্তু ঢাকায় আজই প্রথম। কিন্তু এখানে ফুল দেওয়ার পরিবেশ আগের মতো নেই। আজকে যে পরিবেশ, এটা লোক দেখানো। এগুলোকে ফুল দেওয়া বলে না।
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে ফুল দিতে এসে স্লোগান দিচ্ছে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন। এখানে এসব স্লোগান চলে না। এখানে এসে শহীদদের কথা বলবে, রাজনীতির কথা কেন! আবার অনেকেই ফুল দিতে এসে ফটোসেশন করছে। এটা তো ফটোসেশনের জায়গা না।
সবশেষ বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়েছেন হিরো আলম। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা শেষে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে মহাজোটের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেনের কাছে মাত্র ৮৩৪ ভোটে পরাজিত হন তিনি।
রাজনীতিতে যুক্ত থাকা প্রসঙ্গে হিরো আলমের ভাষ্য, ‘এখন আমি রাজনীতি নিয়েই ব্যস্ত আছি। দেশের জন্য কাজ করতে চাই। যেহেতু দেশের লোক ভালোবাসা দিয়েছে, এজন্য তাদের পাশে থাকতে চাই।