০৮:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে,এগিয়ে যাবে – এমপি আব্দুল হাই

ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই এমপি বলেছেন, উন্নয়নের মহা সড়কে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে,এগিয়ে যাবে। জননেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই এগিয়ে যাওয়া কেউ ঠেকাতে পারবে না। তিনি ঝিনাইদহ জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকদের সাথে এক মত বিনিময় সভায় এসব কথা বলেন, তিনি বলেন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঝিনইদহে একটি কুচক্রী মহল বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা অপপ্রচার ও প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে। যার ধারাবাহিকতায় গত ২ এপ্রিল জাতীয় এবং স্থানীয় বেশ কয়েকটি সংবাদ পত্রের অনলাইন ভার্সনে ‘ ঝিনাইদহ-১ শৈলকুপা আসনের এমপি আব্দুল হাইকে মনোনয়ন না দেয়ার দাবী’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে।
সংবাদে গত অক্টোবরে শৈলকূপা উপজেলার ডাউটিয়া গ্রামের  কালীমন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে  যে সমস্ত বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে তার সাথে আমার নুন্যতম কোন সম্পৃক্ততা নেই। তাছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক এই বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের জমি দখল,বাড়িঘর ভাঙচুর, মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর ও নির্যাতনকারীদের  পৃষ্ঠপোষকতা করার প্রশ্নই আসে না। প্রকাশিত এই ভিত্তিহীন,উদ্দেশ্য প্রনোদিত সংবাদের বিষয়ে তাৎক্ষনিকভাবে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের ঝিনাইদহ জেলা শাখার সভাপতি কনক কান্তি দাস এবং সাধারণ সম্পাদক বিনয় কৃষ্ণ বিশ্বাস লিখিত প্রতিবাদও জানিয়েছেন। তিনি বলেন,ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ ঐক্যবদ্ধভাবে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে রাজপথে আছে এবং প্রধান মন্ত্রীর গৃহীত জনকল্যান মূলক,অগ্রাধীকার কর্মসূচী বাস্তবায়নে দৃঢ় সংকল্প।
উল্লেখ্য ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি,বীর মুক্তি যোদ্ধা,সাবেক প্রতি মন্ত্রী আব্দুল হাই অষ্টম,নবম,দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা চারবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বচিত হন। ২০১২ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনি মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৬৯ সালে মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং কেসি কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। একই বছর তিনি বৃহত্তর যশোর জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি ঝিনাইদহে স্বাধীন বাংলার প্রথম পতাকা উত্তোলন করেন। দেশ স্বাধীনের পর তিনি ঝিনাইদহ যুবলীগের আহবায়ক ও ১৯৭৩ সালে জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৯৮ সালে সাধরণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৫ সাল থেকে আব্দুল হাই ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে আবারও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
জনপ্রিয় সংবাদ

উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে,এগিয়ে যাবে – এমপি আব্দুল হাই

প্রকাশ : ০১:১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই এমপি বলেছেন, উন্নয়নের মহা সড়কে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে,এগিয়ে যাবে। জননেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই এগিয়ে যাওয়া কেউ ঠেকাতে পারবে না। তিনি ঝিনাইদহ জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকদের সাথে এক মত বিনিময় সভায় এসব কথা বলেন, তিনি বলেন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঝিনইদহে একটি কুচক্রী মহল বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা অপপ্রচার ও প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে। যার ধারাবাহিকতায় গত ২ এপ্রিল জাতীয় এবং স্থানীয় বেশ কয়েকটি সংবাদ পত্রের অনলাইন ভার্সনে ‘ ঝিনাইদহ-১ শৈলকুপা আসনের এমপি আব্দুল হাইকে মনোনয়ন না দেয়ার দাবী’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে।
সংবাদে গত অক্টোবরে শৈলকূপা উপজেলার ডাউটিয়া গ্রামের  কালীমন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে  যে সমস্ত বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে তার সাথে আমার নুন্যতম কোন সম্পৃক্ততা নেই। তাছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক এই বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের জমি দখল,বাড়িঘর ভাঙচুর, মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর ও নির্যাতনকারীদের  পৃষ্ঠপোষকতা করার প্রশ্নই আসে না। প্রকাশিত এই ভিত্তিহীন,উদ্দেশ্য প্রনোদিত সংবাদের বিষয়ে তাৎক্ষনিকভাবে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের ঝিনাইদহ জেলা শাখার সভাপতি কনক কান্তি দাস এবং সাধারণ সম্পাদক বিনয় কৃষ্ণ বিশ্বাস লিখিত প্রতিবাদও জানিয়েছেন। তিনি বলেন,ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ ঐক্যবদ্ধভাবে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে রাজপথে আছে এবং প্রধান মন্ত্রীর গৃহীত জনকল্যান মূলক,অগ্রাধীকার কর্মসূচী বাস্তবায়নে দৃঢ় সংকল্প।
উল্লেখ্য ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি,বীর মুক্তি যোদ্ধা,সাবেক প্রতি মন্ত্রী আব্দুল হাই অষ্টম,নবম,দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা চারবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বচিত হন। ২০১২ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনি মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৬৯ সালে মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং কেসি কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। একই বছর তিনি বৃহত্তর যশোর জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি ঝিনাইদহে স্বাধীন বাংলার প্রথম পতাকা উত্তোলন করেন। দেশ স্বাধীনের পর তিনি ঝিনাইদহ যুবলীগের আহবায়ক ও ১৯৭৩ সালে জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৯৮ সালে সাধরণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৫ সাল থেকে আব্দুল হাই ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে আবারও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।