০৭:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ জুলাই ২০২৪, ৯ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারে হোটেল থেকে মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

কক্সবাজার শহরের হোটেল মোটেল জোনের সী আলিফ হোটেল থেকে মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কলাতলীর ‘সী আলিফ’ আবাসিক হোটেলের ৪১১ নম্বর কক্ষ থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করেন।
হোটেল থেকে পাওযা তথ্যমতে হোটেলের রেজিস্ট্রারে নিহত ওই নারীর নাম লিপিবদ্ধ করা হয়েছে সুমা দে, স্বামীর নাম জেমিন বিশ্বাস। ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার পুকুরিয়া নাখপুরা এলাকা।
সী আলিফের ম্যানেজার এসএম ইসমাইল জানিয়েছেন, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে তিন সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে হোটেলে উঠেন জেমিন বিশ্বাস ও সুমা দে। তারা ৪১১ নম্বর কক্ষে ছিলেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি তাদের রুম ছেড়ে দেওয়ার (চেক আউট) কথা ছিল। কিন্তু বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত কেউ যোগাযোগ না করলে কর্মচারী শাখাওয়াত ওই কক্ষে যান। সেখানে নারী ও শিশুটির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে আমাদের জানালে হোটেল কতৃপক্ষ পুলিশকে খবর দেন।
কক্সবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এটি হত্যাকাণ্ড। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সিআইডিসহ পুলিশের কয়েকটি টিম তদন্ত কাজ শুরু করেছে। তাদের সাথে থাকা জেমিন বিশ্বাস এর খোজ খবর নেয়া চলছে বলে জানান তিনি।
এদিকে, কক্সবাজারে গত এক সপ্তাহের কয়েকটি হোটেলে খুনের ঘটনা ঘটায় বেশ সমালোচিত হচ্ছে বিষয়টি। এ ব্যাপারে পুলিশের সহযোগীতা চেয়েছেন ব্যবসায়ীক মহল।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের একদিন জাতির কাছে জবাব দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

কক্সবাজারে হোটেল থেকে মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

প্রকাশ : ০৭:৫৬:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

কক্সবাজার শহরের হোটেল মোটেল জোনের সী আলিফ হোটেল থেকে মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কলাতলীর ‘সী আলিফ’ আবাসিক হোটেলের ৪১১ নম্বর কক্ষ থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করেন।
হোটেল থেকে পাওযা তথ্যমতে হোটেলের রেজিস্ট্রারে নিহত ওই নারীর নাম লিপিবদ্ধ করা হয়েছে সুমা দে, স্বামীর নাম জেমিন বিশ্বাস। ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার পুকুরিয়া নাখপুরা এলাকা।
সী আলিফের ম্যানেজার এসএম ইসমাইল জানিয়েছেন, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে তিন সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে হোটেলে উঠেন জেমিন বিশ্বাস ও সুমা দে। তারা ৪১১ নম্বর কক্ষে ছিলেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি তাদের রুম ছেড়ে দেওয়ার (চেক আউট) কথা ছিল। কিন্তু বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত কেউ যোগাযোগ না করলে কর্মচারী শাখাওয়াত ওই কক্ষে যান। সেখানে নারী ও শিশুটির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে আমাদের জানালে হোটেল কতৃপক্ষ পুলিশকে খবর দেন।
কক্সবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এটি হত্যাকাণ্ড। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সিআইডিসহ পুলিশের কয়েকটি টিম তদন্ত কাজ শুরু করেছে। তাদের সাথে থাকা জেমিন বিশ্বাস এর খোজ খবর নেয়া চলছে বলে জানান তিনি।
এদিকে, কক্সবাজারে গত এক সপ্তাহের কয়েকটি হোটেলে খুনের ঘটনা ঘটায় বেশ সমালোচিত হচ্ছে বিষয়টি। এ ব্যাপারে পুলিশের সহযোগীতা চেয়েছেন ব্যবসায়ীক মহল।