০৮:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমরা ন্যায্য অধিকার চাই : প্রধানমন্ত্রী

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে না আসা পর্যন্ত সহজ শর্তে অর্থায়ন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও উন্নত দেশগুলোকে এ বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, আমরা কারো কাছে কোনো করুণা চাই না, দয়া ভিক্ষা চাই না, আমরা ন্যায্য অধিকার চাই। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও উন্নত দেশগুলোকে সহজ শর্তে অর্থায়ন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে তিনি বলেছেন, আমরা কারো কাছে কোনো করুণা চাই না, দয়া ভিক্ষা চাই না, আমরা ন্যায্য অধিকার চাই।

মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) বাংলাদেশ ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে গুরুতর উদ্বেগের বিষয় হলো- এই সংকটময় সন্ধিক্ষণে আমরা হতাশ হয়ে লক্ষ্য করছি যে, অনেক অংশীদার সুদের হার বাড়িয়ে দিচ্ছে। যা বেশিরভাগ প্রকল্পের জন্য উন্নয়ন অর্থায়নকে অর্থনৈতিকভাবে অকার্যকর করে তুলছে। অর্থাৎ একাধিক অনৈতিক ঘাতটির প্রভাব মোকাবেলায় আমাদের মধ্যে সমন্বয় গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।

জনপ্রিয় সংবাদ

আমরা ন্যায্য অধিকার চাই : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ : ১২:২০:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে না আসা পর্যন্ত সহজ শর্তে অর্থায়ন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও উন্নত দেশগুলোকে এ বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, আমরা কারো কাছে কোনো করুণা চাই না, দয়া ভিক্ষা চাই না, আমরা ন্যায্য অধিকার চাই। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও উন্নত দেশগুলোকে সহজ শর্তে অর্থায়ন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে তিনি বলেছেন, আমরা কারো কাছে কোনো করুণা চাই না, দয়া ভিক্ষা চাই না, আমরা ন্যায্য অধিকার চাই।

মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) বাংলাদেশ ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে গুরুতর উদ্বেগের বিষয় হলো- এই সংকটময় সন্ধিক্ষণে আমরা হতাশ হয়ে লক্ষ্য করছি যে, অনেক অংশীদার সুদের হার বাড়িয়ে দিচ্ছে। যা বেশিরভাগ প্রকল্পের জন্য উন্নয়ন অর্থায়নকে অর্থনৈতিকভাবে অকার্যকর করে তুলছে। অর্থাৎ একাধিক অনৈতিক ঘাতটির প্রভাব মোকাবেলায় আমাদের মধ্যে সমন্বয় গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।