০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে অপহরনের পাঁচ মাস পর কিশোরকে উদ্ধার করলো পিবিআই

অপহরণ ও ভারতের পাচার হওয়া ১৪ বছরের কিশোরকে উদ্ধার করেছে ঝিনাইদহ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বুধবার (৫ এপ্রিল) সকাল ১১টায় পিবিআই কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেন পিবিআই পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মাহাবুবুর রহমান।
উদ্ধার হওয়া কিশোর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সুমিরদিয়া কলোনী ডাঙ্গাপাড়ার নাজমুল হকের ছেলে মো. রাসেল আলী (১৪) ।
এসময় পুলিশ সুপার জানান, গত বছরের ২৯ অক্টোবর নিখোঁজ হয় রাসেল। ওই ঘটনায় ৪ দিন পর ২ নভেম্বর রাসেলের দাদা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার একটি নিখোঁজ জিডি করেন। ওই জিডির সূত্র ধরে থানা পুলিশের পাশাপাশি পিবিআই ঝিনাইদহ নিখোঁজ সংক্রান্ত ছায়া তদন্ত শুর করে। পরবর্তীতে কিশোরের পিতা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা শহরের বাসস্ট্যান্ড পাড়ার মো. কামাল হোসেন ও তানভির আহমেদের নামে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে স্থানীয় সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এরপর বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে পুলিশ হেডকোয়ার্টার থেকে ঝিনাইদহ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্তের স্বার্থে বিশেষ তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ও আসামিদের দফায়-দফায় জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে লোমহর্ষক ঘটনা। পরে রাসেলকে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তারা স্বীকার করে। ঘটনার প্রায় ১৫০ দিন পর রাসেলকে সাতক্ষীরা সদর থানাধীন বৈকালী এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের একদিন জাতির কাছে জবাব দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

ঝিনাইদহে অপহরনের পাঁচ মাস পর কিশোরকে উদ্ধার করলো পিবিআই

প্রকাশ : ০২:৫১:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ এপ্রিল ২০২৩

অপহরণ ও ভারতের পাচার হওয়া ১৪ বছরের কিশোরকে উদ্ধার করেছে ঝিনাইদহ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বুধবার (৫ এপ্রিল) সকাল ১১টায় পিবিআই কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেন পিবিআই পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মাহাবুবুর রহমান।
উদ্ধার হওয়া কিশোর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সুমিরদিয়া কলোনী ডাঙ্গাপাড়ার নাজমুল হকের ছেলে মো. রাসেল আলী (১৪) ।
এসময় পুলিশ সুপার জানান, গত বছরের ২৯ অক্টোবর নিখোঁজ হয় রাসেল। ওই ঘটনায় ৪ দিন পর ২ নভেম্বর রাসেলের দাদা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার একটি নিখোঁজ জিডি করেন। ওই জিডির সূত্র ধরে থানা পুলিশের পাশাপাশি পিবিআই ঝিনাইদহ নিখোঁজ সংক্রান্ত ছায়া তদন্ত শুর করে। পরবর্তীতে কিশোরের পিতা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা শহরের বাসস্ট্যান্ড পাড়ার মো. কামাল হোসেন ও তানভির আহমেদের নামে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে স্থানীয় সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এরপর বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে পুলিশ হেডকোয়ার্টার থেকে ঝিনাইদহ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্তের স্বার্থে বিশেষ তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ও আসামিদের দফায়-দফায় জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে লোমহর্ষক ঘটনা। পরে রাসেলকে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তারা স্বীকার করে। ঘটনার প্রায় ১৫০ দিন পর রাসেলকে সাতক্ষীরা সদর থানাধীন বৈকালী এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।