০৫:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৯ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৬১৩৬ নম্বরে কল করলে পাওয়া যাবে হজ সংশ্লিষ্ট পরামর্শ।

১২ মার্চ থেকে চালু হচ্ছে হজ হেল্প লাইন

হজযাত্রীদের সুবিধার্থে হেল্প লাইন চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ১৬১৩৬ নম্বরে কল করলে পাওয়া যাবে হজ সংশ্লিষ্ট পরামর্শ। ১২ মার্চ থেকে সেবাটি চালু হবে।
বৃহস্পতিবার ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এবিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলাম বলেন, আমরা হেল্প লাইনের মাধ্যমে হজ গমনেচ্ছুদের সব ধরনের তথ্য প্রদান করবো। কবে ভিসা হবে, নিবন্ধন কীভাবে করতে হয়, নাম ভুল করলে কীভাবে সংশোধন করতে হয়।
তিনি আরও বলেন, হজ কার্যক্রম নিয়ে নানা ধরনের তথ্য থাকে, যেগুলো মানুষ জানতে চায়—এসব বিষয়ে পরামর্শের জন্য হেল্প লাইনে ফোন করতে পারবে। বর্তমানে হজ কল সেন্টারভিত্তিক শর্ট কোর্ড (হজ হেল্পলাইন) ১৬১৩৬ পরীক্ষামূলকভাবে চালু আছে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে হজযাত্রী নিবন্ধন। দু-দফা বাড়ানোর পর নিবন্ধনের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৭ মার্চ।
সৌদি আরবের সঙ্গে হজচুক্তি অনুযায়ী, এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার এবং অবশিষ্ট এক লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ করার সুযোগ পাবেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

১৬১৩৬ নম্বরে কল করলে পাওয়া যাবে হজ সংশ্লিষ্ট পরামর্শ।

১২ মার্চ থেকে চালু হচ্ছে হজ হেল্প লাইন

প্রকাশ : ০৯:৪০:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩

হজযাত্রীদের সুবিধার্থে হেল্প লাইন চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ১৬১৩৬ নম্বরে কল করলে পাওয়া যাবে হজ সংশ্লিষ্ট পরামর্শ। ১২ মার্চ থেকে সেবাটি চালু হবে।
বৃহস্পতিবার ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এবিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলাম বলেন, আমরা হেল্প লাইনের মাধ্যমে হজ গমনেচ্ছুদের সব ধরনের তথ্য প্রদান করবো। কবে ভিসা হবে, নিবন্ধন কীভাবে করতে হয়, নাম ভুল করলে কীভাবে সংশোধন করতে হয়।
তিনি আরও বলেন, হজ কার্যক্রম নিয়ে নানা ধরনের তথ্য থাকে, যেগুলো মানুষ জানতে চায়—এসব বিষয়ে পরামর্শের জন্য হেল্প লাইনে ফোন করতে পারবে। বর্তমানে হজ কল সেন্টারভিত্তিক শর্ট কোর্ড (হজ হেল্পলাইন) ১৬১৩৬ পরীক্ষামূলকভাবে চালু আছে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে হজযাত্রী নিবন্ধন। দু-দফা বাড়ানোর পর নিবন্ধনের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৭ মার্চ।
সৌদি আরবের সঙ্গে হজচুক্তি অনুযায়ী, এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার এবং অবশিষ্ট এক লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ করার সুযোগ পাবেন।